Header Ads

ভারতবর্ষের মধ্যযুগের কিছু প্রশ্ন-উত্তর নিচে আলোচনা করা হলো।

 ভারতবর্ষের মধ্যযুগের কিছু প্রশ্ন-উত্তর নিচে আলোচনা করা হলো। 

আজ আমরা পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ কনস্টেবল এবং সাব-ইন্সপেক্টর এর  প্রিলিমিনারি এবং মেন পরীক্ষার প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব। 


১।গজনী রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন  - আলপতোগীন।

২। ভারতে প্রথম মুসলমান আক্রমনকারী হলেন - আরবরা। 

৩।আরবদের আক্রমণ কালে সিন্ধু রাজ্যের অধিপতি ছিলেন - দাহির। 

৪।সুলতান মাহমুদ মোট 17 বার ভারত আক্রমণ করেছিলেন। 

৫।ভারত অভিযানে সুলতান মাহমুদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জয়চাঁদ। 

৬।আল-বিরুনী সুলতান মাহমুদ এর সঙ্গে ভারতে আসেন। 

৭।তরাইনের প্রথম যুদ্ধ হয় 11 91 খ্রিস্টাব্দে। 

৮।সোমনাথ মন্দির লুণ্ঠন করেন সুলতান মামুদ। 

৯।আল বিরুনী রচিত গ্রন্থের নাম হল তহকিক ই হিন্দ। 


১০।দিল্লির সুলতানি পত্তন করেছিলেন কুতুবউদ্দিন আইবক। 

১১।মুহাম্মদ ঘোরীর প্রকৃত নাম ছিল মুইজউদিন। 

১২।লোদী বংশের শেষ সুলতান ছিলেন ইব্রাহিম লোদী। 

১৩।ভারতের মুসলিম সাম্রাজ্যের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা হলেন মোহাম্মদ ঘোরি। 

১৪।তৈমুর লং ১৩৯৮ খ্রিস্টাব্দে ভারত আক্রমণ করেন।

১৫।দ্বিতীয় তরাইনের যুদ্ধে পৃথ্বীরাজ চৌহান পরাজিত ও নিহত হয়েছিল। 

১৬।লাল বকম নামে পরিচিত ছিলেন কুতুবউদ্দিন আইবক। 

১৭।চেঙ্গিস খাঁ ভারত আক্রমণের সময় দিল্লির সুলতান ছিলেন ইলতুৎমিস। 

১৮।দিল্লির গিয়াসউদ্দিন বলবন সুলতান বেশি বয়সে সিংহাসনে বসেন। 

১৯।কুতুব মিনারের নির্মাণ কাজ শেষ করেন ইলতুৎমিস। 

২০।আমির খসরু ছিলেন একজন সভা কবে আলাউদ্দিন খলজির। 

২১।দিল্লির সুলতানদের মধ্যে দ্বিতীয় আলেকজান্ডার এর উপাধি গ্রহণ করেন আলাউদ্দিন খলজী। 

২২।নাসির উদ্দিন মাহমুদ শাহ  সুলতানের সময় তৈমুর লং ভারত আক্রমণ করেন। 

২৩।উলগু খাঁ এর প্রকৃত নাম হল গিয়াসউদ্দিন বলবন ।

২৪।মুহাম্মদ বিন তুঘলকের প্রকৃত নাম ছিল জুনা খাঁ। 

২৫।দিল্লির বিখ্যাত আলাই দরওয়াজা নির্মাণ করেছিলেন আলাউদ্দিন খলজী। 

২৬।ইবন বতুতা মহম্মদ বিন তুঘলকের সুলতানের আমলে ভারতে আসেন। 

২৭।সুলতানি আমলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করেন আলাউদ্দিন খলজী। 

২৮।আল-বেরুনীর প্রকৃত নাম ছিল আবু রিহান ।

২৯।খলজি বংশের শেষ সুলতান ছিলেন জালাল উদ্দিন খলজি। 

 

৩০।আলাউদ্দিন খলজির প্রকৃত নাম ছিল আলীগুরশাশপ। 

৩১।দিল্লির ফিরোজ শাহ তুঘলক সুলতান কর্ম নিয়োগ দপ্তর চালু করেন। 

৩২।সুলতানি আমলের আকবর বলা হত ফিরোজ শাহ তুঘলক  কে। 

৩৩। মুহাম্মদ বিন তুঘলক সুলতান ভারত ইতিহাসে পাগলা রাজা নামে পরিচিত ছিলেন ।

৩৪।তৈমুর লং ভারত আক্রমণ কালে দিল্লির  সুলতান ছিলেন  নাসির উদ্দিন মাহমুদ শাহ ।

৩৫।পানিপথের প্রথম যুদ্ধ 1526 খ্রিস্টাব্দে হয়। 

৩৬।মালিক কাফুর একজন বিশ্বস্ত সেনাপতি ছিলেন আলাউদ্দিন খলজির। 

৩৭।লোদী বংশের শেষ সুলতান ছিলেন ইব্রাহিম লোদী। 

৩৮।তুঘলক নামা রচয়িতা আমির খসরু। 

৩৯।তালিকোটার যুদ্ধ শুরু হয় 1565 খ্রিস্টাব্দে। 

৪০।সুলতানি সাম্রাজ্য ভারতের টিকে ছিল 300 বছর। 

৪১।মধ্যযুগে বাংলার সর্বশ্রেষ্ঠ নরপতি ছিলেন হুসেন শাহ। 

৪২।বাংলায় ইলিয়াস শাহী বংশের প্রতিষ্ঠাতা হলেন  শামসুদ্দীন ইনিয়াস শাহ ।

৪৩।হুসেন শাহ ও সমাধির উপর পান্ডুয়ার একলাখী মসজিদ নির্মিত হয়েছে ।

৪৪।আদিনা মসজিদ নির্মাণ করেন সিকান্দার শাহ। 

৪৫।বাংলার আকবর বলে অভিহিত করা হয় আলাউদ্দিন হোসেন শাহ কে। 

৪৬।বাংলার গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ শাসকের সঙ্গে প্যারিসের বিখ্যাত কবি হাফিজের পত্রালাপ হত। 

৪৭।কাশ্মীরের আকবর বলা হয় জয়নাল আবেদীনকে। 

৪৮।আমুক্ত মাল্যদা গ্রন্থের রচয়িতা হলেন কৃষ্ণদেব রায়। 

৪৯।শ্রীকৃষ্ণ বিজয় কাব্যের রচয়িতা হলেন মালাধর বসু। 

৫০।পদ্মপুরাণ নামের বিখ্যাত মনসামঙ্গল রচনা করেন বিজয় গুপ্ত। 


৫১।হাজরা মন্দির ও বিটল স্বামী মন্দির নির্মাণ করেন কৃষ্ণদেব রায়। 

৫২। বিজয়নগর কে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নগর বলে বর্ণনা করেছেন আব্দুর রাজ্জাক। 

৫৩।কৃষ্ণদেব রায়ের সভাকবি ছিলেন পোদ্দেন। 

৫৪।পোদ্দেন কে অন্ধ কবিতার পিতামহ বলা হয় ।

৫৫।হোসেন শাহের আমলে ছোট সেনা মসজিদ তৈরি হয় ।

৫৬।বাহমনী রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হাসান বা জাফর খাঁ। 

৫৭।বিজয়নগর সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন হরিহর ও বুকো। 

৫৮।ইবন বতুতার রচিত ভ্রমণ বৃত্তান্ত টির নাম রেহালা।

৫৯।দিল্লির আলো নাসির উদ্দিন  চিরাগ কে বলা হয় ।

৬০।অষ্ট দিগগজ  কৃষ্ণদেব রায়ের সভায় উপস্থিত ছিলেন। 

৬১। আমির খসরু কে ভারতের তোতা পাখি বলা হয়। 

৬২।আড়াই দিন কা ঝোপড়া নামে আজমিরের মসজিদ  নির্মাণ করেছিলেন কুতুবউদ্দিন আইবক। 

৬৩।আমির খসরু নিজামুদ্দিন আউলিয়া  সূফী-দরবেশ এর শিয্য হয়েছিলেন। 

৬৪।মহারাষ্ট্রে ভক্তি ধর্ম মত  প্রচার করেন নাম দেব । 

৬৫।শিখ ধর্মের প্রবর্তক হলেন নানক। 

৬৬।নানক জন্মগ্রহণ করেন লাহোরে। 

৬৭।বল্লভাচার্য জন্মগ্রহণ করেন হায়দ্রাবাদে। 

৬৮।রামানন্দের প্রধান শিষ্য ছিলেন কবির। 

৬৯।গ্রন্থসাহেব প্রথম সংকলন করেন গুরু অর্জুন। 


৭০।নাম দেব এর ভজন ও দোহা সুলতানি আমলে হিন্দি সাহিত্যিক কে বিশেষভাবে পুষ্ট করেছিল। 

৭১।মধ্যযুগের ভারতবর্ষে বাবর সম্রাট প্রথম কামান ব্যবহার করেন। 

৭২।বাবর ও ইব্রাহিম লোদীর মধ্যে যে যুদ্ধ হয়  তার নাম খানুয়ার যুদ্ধ। 

৭৩।পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ  এর মধ্যে দিয়ে মোগল সাম্রাজ্য যথার্থ অর্থে ভারতে প্রতিষ্ঠিত হয়। 

৭৪।বাবরকে ভারত বর্ষ আক্রমণ করতে উৎসাহিত করেছিল দৌলতখাঁ।

৭৫।বাবর তার আত্মজীবনী তুজুক ই বাবরি  তুর্কি ভাষায় রচনা করেন। 

৭৬।দিল্লির সিংহাসনে সুর বংশের প্রতিষ্ঠাতা হলেন শেরশাহ। 

৭৭।হুমায়ুনের সেনাপতি ছিলেন বৈরাম খাঁ। 

৭৮।চোসারযুদ্ধ শুরু হয় 1539 খ্রিস্টাব্দে ।

৭৯।বিশ্বগ্রাম বা কৌনজ এর যুদ্ধ হয় 1540 খ্রিস্টাব্দের। 

৮০।পাট্টা ও কবুলিয়ত প্রচলন করেন শেরশাহ। 

৮১।শেরশাহ নির্মিত গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড বিস্তৃত ছিল বাংলা থেকে সিন্ধু পর্যন্ত।

৮২। প্রথম ঘোড়ার পিঠে ডাক চলাচলের ব্যবস্থা করেন শেরশাহ। 

৮৩।শেরশাহের প্রকৃত নাম ছিল ফরিদ খাঁ। 

৮৪।শেরশাহের সমাধিস্থল আছে সাসারামে। 

৮৫।শেরশাহের কালীগঞ্জের দুর্গে মৃত্যু হয়। 

৮৬।হুমায়ুন মোগল সম্রাট গ্রন্থাগারের সিঁড়ি দিয়ে পড়ে মারা যান। 

৮৭।পদমাবত কাব্যের শের শাহের পৃষ্ঠপোষকতায় রচনা করেন মালিক মোহাম্মদ জায়সী। 

৮৮।হলদিঘাটের যুদ্ধ হয় 1576 খ্রিস্টাব্দে । 

৮৯।হলদিঘাটের যুদ্ধে আকবরের পক্ষে প্রধান সেনাপতি ছিলেন মানসিংহ। 

৯০।আকবরের প্রধানমন্ত্রী কে ভকিল বলা হত। 

৯১।আকবর রাজপুত ভারতীয় জাতীয় সঙ্গে বন্ধুত্বকে মূল্যবান বলে মনে করতেন। 

৯২।আকবর তার পঞ্চমহল ফতেপুর সিক্রিতে  স্থাপন করেন। 

৯৩।আকবরনামা ও আইন-ই-আকবরী রচনা করেন আবুল ফজল। 

৯৪।মনসবদারি প্রথা প্রবর্তন করেন আকবর। 

৯৫।দীন-ই-ইলাহী প্রবর্তন করেন আকবর। 

৯৬।আকবরের সভায় বিখ্যাত ঐতিহাসিক ছিলেন আবুল ফজল। 

৯৭।টোডরমল কর্তৃক নির্ধারিত রাজস্ব ব্যবস্থা যে নামে পরিচিত ছিল তা হল আইন ই দশ শালা  ।

৯৮।ফতেপুর সিক্রি নামে শহরটি যিনি গঠন করেন তিনি হলেন আকবর। 

৯৯।গুরু অর্জুন শিখ গুরুকে জাহাঙ্গীর হত্যা করেন ।

১০০।জাতীয় সম্রাট বলা হয় আকবর কে। 

১০১।জাহাঙ্গীর এর পূর্ব নাম ছিল সেলিম। 

১০২।শাহজাহানের পূর্ব নাম ছিল খুররম। 

১০৩।নুরজাহানের পূর্ব নাম ছিল মেহেরুন্নিসা। 

১০৪।দিল্লির যমুনা নদীর তীরে শাহজাহান প্রসাদ দুর্গ লাল কেল্লা নির্মাণ করেন। 


১০৫।নিজের পিতাকে বন্দি করে সিংহাসন আরোহন করেন ওরঙ্গজেব। 

১০৬।মুসলমানরা ওরঙ্গজেব কে জিন্দাপীর বলতো। 

১০৭।ওরঙ্গজেব মারা যায় 1707 খ্রিস্টাব্দে ।

১০৮।ওরঙ্গজেব পার্বত্য মুষিক বলে অভিহিত করেছিলেন শিবাজী কে। 

১০৯।ঔরঙ্গজেবের পর দিল্লির সিংহাসনে বসেন মুয়াজ্জম। 

১১০।শিবাজীর প্রধানমন্ত্রীকে পেশোয়া বলা হত। 

১১১।কালসার প্রতিষ্ঠাতা হলেন গুরু গোবিন্দ সিং। 

১১২।মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন দিল্লিতে।।। 

 

 

 

সকল পাঠকদের অভিনন্দন জানানো হচ্ছে ।।।

উপরে যে সকল প্রশ্ন এবং উত্তর গুলি আলোচনা করা হল সেগুলি হল ভারতবর্ষের মধ্যযুগের প্রশ্ন এবং উত্তর।। 

 

যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার বন্ধুত্বের সাথে।। 

 

কেননা আপনার একটি শেয়ার  আপনার বন্ধুর পড়াশোনা কে এগিয়ে নিয়ে যাবে।।। 

 

 

যদি কোনো জায়গায় ভুল বাক্যটি হয়ে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন ।।।

 



 


No comments

Powered by Blogger.